শাপলা
শাপলা জলজ Nymphaea গণের জলজ এক উদ্ভিদ প্রজাতি। শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এ উদ্ভিদের পাতা বড়, গোলাকার, ভাসমান এবং ফুল দৃষ্টিনন্দন। শাপলার প্রজাতি সংখ্যা প্রায় ৫০, জন্মে নানা দেশে।
সাদা শাপলা এশিয়ার প্রজাতি। এরা অজরায়ুজ উদ্ভিদ। এর কাণ্ড ও মূল পানিতে নিমজ্জিত থাকে। পাতাগুলো আংশিকভাবে নিমজ্জিত। পাতার উপরিভাগ সবুজ এবং নিচের দিকের রঙ গাঢ়। এদের আকার ২২-২৩ সেমি. এবং বিস্তৃতি ০.৯ থেকে ১.৮ মিটার। গাছ উজ্জ্বল সবুজ। ফুল ছোট, ৭-১০ সেমি চওড়া, পাপড়ি অনেকগুলি, পাপড়ি সরু ও চোখা। হালকা নীল এবং সুগন্ধি।
বাংলাদেশে দুটি সাদা রঙের (Nymphaea nauchalli) ও লাল রঙের রক্তকমল, একই প্রজাতিভুক্ত (পূর্বনাম N. rubra) এবং দ্বিতীয়টি শালুক/ নীল-শাপলা (N. stellata)। এগুলির প্রত্যেকটি ঝোপে লম্বা বোটায় একত্রে কয়েকটি একক ফুল ফোটে এবং পানির উপর উঁচিয়ে থাকে। প্রায় সারা বছরই ফুল হয়, বর্ষা ও শরৎকালে বেশি। বোঁটা গ্রামাঞ্চলে জনপ্রিয় সবজি। সিদ্ধ গেঁড় ও বীজের খৈ সুস্বাদু। পৃথিবীর বৃহত্তম পাতার আমাজন লিলি (Victoria amazonica) কোন
কোন বাগানের পদ্মপুকুরে দেখা যায়।দ্বিতীয় বৃহত্তম পাতার মাখনা (Eurayle ferox) বাংলাদেশের জলাভূমিতে জন্মে। পুরো গাছটিই কাঁটাভরা। বীজ খাওয়া যায়।
শাপলা
শাপলা জলজ Nymphaea গণের জলজ এক উদ্ভিদ প্রজাতি। শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এ উদ্ভিদের পাতা বড়, গোলাকার, ভাসমান এবং ফুল দৃষ্টিনন্দন। শাপলার প্রজাতি সংখ্যা প্রায় ৫০, জন্মে নানা দেশে।
বাংলাদেশে দুটি সাদা রঙের (Nymphaea nauchalli) ও লাল রঙের রক্তকমল, একই প্রজাতিভুক্ত (পূর্বনাম N. rubra) এবং দ্বিতীয়টি শালুক/ নীল-শাপলা (N. stellata)। এগুলির প্রত্যেকটি ঝোপে লম্বা বোটায় একত্রে কয়েকটি একক ফুল ফোটে এবং পানির উপর উঁচিয়ে থাকে। প্রায় সারা বছরই ফুল হয়, বর্ষা ও শরৎকালে বেশি। বোঁটা গ্রামাঞ্চলে জনপ্রিয় সবজি। সিদ্ধ গেঁড় ও বীজের খৈ সুস্বাদু। পৃথিবীর বৃহত্তম পাতার আমাজন লিলি (Victoria amazonica)
কোন বাগানের পদ্মপুকুরে দেখা যায়।দ্বিতীয় বৃহত্তম পাতার মাখনা (Eurayle ferox) বাংলাদেশের জলাভূমিতে জন্মে। পুরো গাছটিই কাঁটাভরা। বীজ খাওয়া যায়।